0
১টি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেল।মেয়েটা তার ভাল লাগলো। তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো। তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষ জন গিয়ে মেয়েটার হাতে আংটি পড়িয়ে দেয় আর বিয়ের কথা পাকা করে আসে।তারপরে তাদের মাঝে ফোনালাপ চলতে থাকে। তার ৩ দিন পর ফোনের আলাপ আলোচন :- ছেলে:- আচ্ছা তুমি কি আরও পড়তে চাও ??? মেয়ে :- হ্যা... কারণ আমার আশা ছিল ডাঃ হবো। ছেলে:- ডাঃ হলে তুমি খুশি হবে ??? মেয়ে :- হ্যা.. এটাই আমার সবচেয়ে বড় চাওয়া খোদার কাছে। আর চাইলে কি সব পারবো !!! ছেলে:- কেনো ??? মেয়ে :- কারণ.. ১। আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে.. ২। আমার বাবার এত টাকা নাই। ছেলে:- আমার তো আছে। তোমাকে আর কিছু দিতে পারি আর না পারি।তবে তোমার আশাটা আমি পুরন করব !!! তুমি কি পড়তে রাজি ??? মেয়ে :- হ্যা. কিন্তু বিয়ের আর মাএ ৯ দিন বাকী..সেটার কি হবে ??? ছেলে:- এটা আমার উপর ছেড়ে দাও !!! মেয়ে :- OK. ছেলে তার ফেমিলির সবাইকে বুঝিয়ে বলে, আর সবাই রাজি হল। মেয়ের লেখা পড়ার জন্য সব খরচ ছেলেটা দিচ্ছে এবং দেখা শুনা ঠিকমত ছিল কিন্তু কিছু দিন পর । মেয়ে :- আমার ১টা কথা রাখবে ??? ছেলে:- হ্যা. বল আমি কি করতে পারি ??? মেয়ে :- কিছু মনে করনা। আমার সাথে আর দেখা করিওনা !!! ছেলে:- কিন্তু কেনো ??? মেয়ে :- তোমাকে দেখলে নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। ওদিকে আমার পরীক্ষার ২ বছর বাকী। যদি,,ফেল করি সমাজে মুখ দেখাতে পারবো না। আর তোমার টাকা ও কষ্ট বিথা যাবে। ছেলে:- OK. কিন্তু ফোনে কথা বলবা না ??? মেয়ে :- হ্যা. ছেলে:- ok. ২ বছর পর মেয়েটা পরীক্ষা দিল এবং পাশ করল।সেই খুশিতে মেয়ের বাড়ীতে মেহমান বরপুর।কিন্তু ছেলেটাকে বলল না ।কারণ এখন ঐ ছেলেকে স্বামী হিসেবে সবার সামনে পরিচয় করাতে পারবে না বলে ।তার ১৫ দিন পর মেয়েটা একটি চেম্বার নিয়ে বসে।তখন জানতে পেরে ছেলেটা তাকে ফোন করলে,মেয়েটা ফোন কেটে দেয় এবং বন্ধ করে দেয়। ছেলেটা তার বাড়ীতে যায় । আর মেয়ে তাকে বলল... মেয়ে :- আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং মনে কষ্ট নিওনা। আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না !!! ছেলে:- কেন:??? মেয়ে :- কারণ তুমি আমার যোগ্য না এবং লেখা পড়াও জানো না । ছেলে:- আমাদের ফেমিলি থেকে যে সব ঠিক করা ??? মেয়ে :- ওটা আগে ছিল। আমি এখন তা মানতে পারবোনা । ছেলে:- দু চোখ ভরা কান্না নিয়ে বলল । OK. আমিতোমার জন্য দোয়া করি ভাল থেকো। বলে চলে আসলো। কিছু দিন পরে ছেলেটা অসুস্থ হয়ে পড়ে । আর ঐ দিকে মেয়েটা এক হাসপাতালের বড় ডাঃ হয়।ছেলেটার অবস্থা খারাপ দেখে ঐ হাসপাতালে নিয়েযায়। ঐ খানে এক ডাঃ তাকে দেখে চিনে ফেলে।আর ওর ফেমিলির সবাইকে বকা জকা করল। কারণ অনেক লেট করে ফেলেছে। তখন মেয়েটা ঐ ডাঃ কে বলল আপনি ওদের বকছেন কেন ??? তখন ডাঃ বলল এই মানুষটা আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ওর বউয়ের ডাক্তারী পড়তে টাকা লাগবে বলে ১টি কিডনী বিক্রি করল। আমি নিষেধ করলে সে বলল আমার বউ ডাঃ হলে আমাকে সে ভালো করে দিবে... তা শুনে,,মেয়েটার চোখ থেকে জল নেমে এল !!! কি লাভ এখন কান্না করে,,আসলে অধিকাংশ মেয়েরাই স্বার্থপর,,, তাদের স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

Tuesday 26 April 2016

স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,,,,,,,

১টি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেল।মেয়েটা তার ভাল লাগলো। তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো। তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষ জন গিয়ে মেয়েটার হাতে আংটি পড়িয়ে দেয় আর বিয়ের কথা পাকা করে আসে।তারপরে তাদের মাঝে ফোনালাপ চলতে থাকে। তার ৩ দিন পর ফোনের আলাপ আলোচন :- ছেলে:- আচ্ছা তুমি কি আরও পড়তে চাও ??? মেয়ে :- হ্যা... কারণ আমার আশা ছিল ডাঃ হবো। ছেলে:- ডাঃ হলে তুমি খুশি হবে ??? মেয়ে :- হ্যা.. এটাই আমার সবচেয়ে বড় চাওয়া খোদার কাছে। আর চাইলে কি সব পারবো !!! ছেলে:- কেনো ??? মেয়ে :- কারণ.. ১। আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে.. ২। আমার বাবার এত টাকা নাই। ছেলে:- আমার তো আছে। তোমাকে আর কিছু দিতে পারি আর না পারি।তবে তোমার আশাটা আমি পুরন করব !!! তুমি কি পড়তে রাজি ??? মেয়ে :- হ্যা. কিন্তু বিয়ের আর মাএ ৯ দিন বাকী..সেটার কি হবে ??? ছেলে:- এটা আমার উপর ছেড়ে দাও !!! মেয়ে :- OK. ছেলে তার ফেমিলির সবাইকে বুঝিয়ে বলে, আর সবাই রাজি হল। মেয়ের লেখা পড়ার জন্য সব খরচ ছেলেটা দিচ্ছে এবং দেখা শুনা ঠিকমত ছিল কিন্তু কিছু দিন পর । মেয়ে :- আমার ১টা কথা রাখবে ??? ছেলে:- হ্যা. বল আমি কি করতে পারি ??? মেয়ে :- কিছু মনে করনা। আমার সাথে আর দেখা করিওনা !!! ছেলে:- কিন্তু কেনো ??? মেয়ে :- তোমাকে দেখলে নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। ওদিকে আমার পরীক্ষার ২ বছর বাকী। যদি,,ফেল করি সমাজে মুখ দেখাতে পারবো না। আর তোমার টাকা ও কষ্ট বিথা যাবে। ছেলে:- OK. কিন্তু ফোনে কথা বলবা না ??? মেয়ে :- হ্যা. ছেলে:- ok. ২ বছর পর মেয়েটা পরীক্ষা দিল এবং পাশ করল।সেই খুশিতে মেয়ের বাড়ীতে মেহমান বরপুর।কিন্তু ছেলেটাকে বলল না ।কারণ এখন ঐ ছেলেকে স্বামী হিসেবে সবার সামনে পরিচয় করাতে পারবে না বলে ।তার ১৫ দিন পর মেয়েটা একটি চেম্বার নিয়ে বসে।তখন জানতে পেরে ছেলেটা তাকে ফোন করলে,মেয়েটা ফোন কেটে দেয় এবং বন্ধ করে দেয়। ছেলেটা তার বাড়ীতে যায় । আর মেয়ে তাকে বলল... মেয়ে :- আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং মনে কষ্ট নিওনা। আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না !!! ছেলে:- কেন:??? মেয়ে :- কারণ তুমি আমার যোগ্য না এবং লেখা পড়াও জানো না । ছেলে:- আমাদের ফেমিলি থেকে যে সব ঠিক করা ??? মেয়ে :- ওটা আগে ছিল। আমি এখন তা মানতে পারবোনা । ছেলে:- দু চোখ ভরা কান্না নিয়ে বলল । OK. আমিতোমার জন্য দোয়া করি ভাল থেকো। বলে চলে আসলো। কিছু দিন পরে ছেলেটা অসুস্থ হয়ে পড়ে । আর ঐ দিকে মেয়েটা এক হাসপাতালের বড় ডাঃ হয়।ছেলেটার অবস্থা খারাপ দেখে ঐ হাসপাতালে নিয়েযায়। ঐ খানে এক ডাঃ তাকে দেখে চিনে ফেলে।আর ওর ফেমিলির সবাইকে বকা জকা করল। কারণ অনেক লেট করে ফেলেছে। তখন মেয়েটা ঐ ডাঃ কে বলল আপনি ওদের বকছেন কেন ??? তখন ডাঃ বলল এই মানুষটা আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ওর বউয়ের ডাক্তারী পড়তে টাকা লাগবে বলে ১টি কিডনী বিক্রি করল। আমি নিষেধ করলে সে বলল আমার বউ ডাঃ হলে আমাকে সে ভালো করে দিবে... তা শুনে,,মেয়েটার চোখ থেকে জল নেমে এল !!! কি লাভ এখন কান্না করে,,আসলে অধিকাংশ মেয়েরাই স্বার্থপর,,, তাদের স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,

No comments:

Post a Comment