0
একটি ছেলে, একটি মেয়ের পিছনে ছুটছে। ছেলেটির তেমন কোন চাওয়ার কিছু নেই। ছেলেটি চায় মেয়েটি তার যত্ন নিক, বিপদের পাশে যেন সান্তনা পায়। ছেলেটি আর কিছু চায়না। ছেলেটি চায়না প্রতিদিন ডেট করতে, ছেলেটি কেবল চায় মেয়েটির সাথে যোগাযোগ রাখতে। ছেলেটি চায়না মেয়েটি তাকে ছেড়ে চলে যাক, তাই ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখে নিজের বুকে।
.
ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে তখন এক অনুভূতি, সেই অনুভূতি কে হারাতে চায়না। তবে ছেলেটি অনেক স্বার্থপর হয়ে থাকে। সে চায়না তার ভালোবাসা অন্যের হাতে যেন না যায়। ছেলেটি মেয়েটিকে প্রটেক্ট করে যেন কেউ পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। ছেলেটি কেমন যেন হয়ে যায়, এক প্রকার রুক্ষপ্রকৃতির আচরণ এসে যায় তার মধ্যে, কেবলমাত্র সেই মেয়েটির জন্যে। ছেলেটি হয়ে দাঁড়ায় অদম্য। কেবল একটু খানি সুখের আশায়। ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখার চেষ্টা করে এবং তাকেই নিয়ে পাড়ি দিতে চায় তার জীবনের বাকি পথটুকু। ছেলেদের ভালবাসা এমনি এক ভয়নক জিনিস যা পরিবর্তন করে দেয় তার জীবনের সকল রূপ।
.
একটি মেয়ে এমন একজনের উপর ভরসা করে যে তার জীবনে এনে দিবে অন্য এক দিগন্ত। মেয়েটি খুজে বেড়ায় এমন একজনকে যে এনে দিবে তার জীবনে অন্য দুয়ার। মেয়টি বেশি কিছু চায়না, একটু ভরষা, একটু নিরাপত্তা তার জন্যে যথেষ্ট। মেয়েটির নজর কেউ সহজে কেড়ে নিতে পারেনা, তবে যেই ছেলেটি পারে সেই ছেলেটি তার মধ্যমনি হয়ে যায়। শত লাঞ্ছনা সইতে রাজি সে, অনেক বার ভেবে নেয় আদৌ কি সে সুখি হবে? একটু পিছ পা হয়ে যায়। তারপরেও ভালবাসা তার কাছে জয়ি হয়। মেয়েটির অনেক সাহস, সে প্রতিকূলের বিপরীতেও সামনে এগিয়ে যায়। শুধু মাত্র একটু ভরষা, একটু প্রশস্তি।
.
মেয়েটি ছেলেটির কাছে আসে, তার জীবন হয়ে উঠে রঙিন। তখন সে অন্যকিছু ভাবেনা, আগলে রাখে নিজের ভালবাসা নিজের বুকে সহজে প্রকাশ হতে দেয়না। ছেলেটির পাশে থাকতে চায় সে। তবে মেয়েটি অনেক রুক্ষ স্বভাবের হয়। সে চায়না যে, ছেলেটি যেন অন্যের না হয়। মেয়েট শাসক হয়ে ওঠে, খেয়ালী পনা বেড়ে যায়, তবে কেবল মাত্র একটু সুখ ও প্রসস্তির আশায়।
.
মানুষের জীবন এমনি। এটিই হয়ত প্রথম ভালবাসা। তবে এখন উভয় পক্ষই এমনটি খুঁজে পায়না। তাদের এই মধুর সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়ায় একটি সন্দেহ। হয়ত অনেক সন্দেহের ভিত্তি থাকেনা।
সবাই সুখি হতে চায়, কেউ হয়ত পারে, কেউ হয়ত পারেনা। তবে, তাদের সম্পর্কযুক্ত বন্ধনে যতই ফাটল থাকুক না কেন ভালবাসা কিন্তু আগের মতই থাকে। হয়ত যে কোন একজনের খেয়ালীপনার কারণে বিচ্ছেদ হয়, কিন্তু তবুও তার জন্যে মনের ওই যায়গাটুকু অটুট থেকে যায়। এটি হচ্ছে ভালবাসা। সন্দেহ কখনো কোন সমস্যার অবসান ঘটায় না বরং বাড়িয়ে দেয়। ভালবাসার রূপ বোঝা বড় দায়, তবুও সবাই একটু সুখী হতে চায় প্রিও মানুষটিকে কাছে আগলে রেখে। 


কারণ জীবনের অনেক রঙ। সত্যিই জীবনের অনেক রঙ।
Next
Newer Post
Previous
This is the last post.

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

Sunday 24 April 2016

জীবনের অনেক রঙ......

একটি ছেলে, একটি মেয়ের পিছনে ছুটছে। ছেলেটির তেমন কোন চাওয়ার কিছু নেই। ছেলেটি চায় মেয়েটি তার যত্ন নিক, বিপদের পাশে যেন সান্তনা পায়। ছেলেটি আর কিছু চায়না। ছেলেটি চায়না প্রতিদিন ডেট করতে, ছেলেটি কেবল চায় মেয়েটির সাথে যোগাযোগ রাখতে। ছেলেটি চায়না মেয়েটি তাকে ছেড়ে চলে যাক, তাই ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখে নিজের বুকে।
.
ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে তখন এক অনুভূতি, সেই অনুভূতি কে হারাতে চায়না। তবে ছেলেটি অনেক স্বার্থপর হয়ে থাকে। সে চায়না তার ভালোবাসা অন্যের হাতে যেন না যায়। ছেলেটি মেয়েটিকে প্রটেক্ট করে যেন কেউ পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। ছেলেটি কেমন যেন হয়ে যায়, এক প্রকার রুক্ষপ্রকৃতির আচরণ এসে যায় তার মধ্যে, কেবলমাত্র সেই মেয়েটির জন্যে। ছেলেটি হয়ে দাঁড়ায় অদম্য। কেবল একটু খানি সুখের আশায়। ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখার চেষ্টা করে এবং তাকেই নিয়ে পাড়ি দিতে চায় তার জীবনের বাকি পথটুকু। ছেলেদের ভালবাসা এমনি এক ভয়নক জিনিস যা পরিবর্তন করে দেয় তার জীবনের সকল রূপ।
.
একটি মেয়ে এমন একজনের উপর ভরসা করে যে তার জীবনে এনে দিবে অন্য এক দিগন্ত। মেয়েটি খুজে বেড়ায় এমন একজনকে যে এনে দিবে তার জীবনে অন্য দুয়ার। মেয়টি বেশি কিছু চায়না, একটু ভরষা, একটু নিরাপত্তা তার জন্যে যথেষ্ট। মেয়েটির নজর কেউ সহজে কেড়ে নিতে পারেনা, তবে যেই ছেলেটি পারে সেই ছেলেটি তার মধ্যমনি হয়ে যায়। শত লাঞ্ছনা সইতে রাজি সে, অনেক বার ভেবে নেয় আদৌ কি সে সুখি হবে? একটু পিছ পা হয়ে যায়। তারপরেও ভালবাসা তার কাছে জয়ি হয়। মেয়েটির অনেক সাহস, সে প্রতিকূলের বিপরীতেও সামনে এগিয়ে যায়। শুধু মাত্র একটু ভরষা, একটু প্রশস্তি।
.
মেয়েটি ছেলেটির কাছে আসে, তার জীবন হয়ে উঠে রঙিন। তখন সে অন্যকিছু ভাবেনা, আগলে রাখে নিজের ভালবাসা নিজের বুকে সহজে প্রকাশ হতে দেয়না। ছেলেটির পাশে থাকতে চায় সে। তবে মেয়েটি অনেক রুক্ষ স্বভাবের হয়। সে চায়না যে, ছেলেটি যেন অন্যের না হয়। মেয়েট শাসক হয়ে ওঠে, খেয়ালী পনা বেড়ে যায়, তবে কেবল মাত্র একটু সুখ ও প্রসস্তির আশায়।
.
মানুষের জীবন এমনি। এটিই হয়ত প্রথম ভালবাসা। তবে এখন উভয় পক্ষই এমনটি খুঁজে পায়না। তাদের এই মধুর সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়ায় একটি সন্দেহ। হয়ত অনেক সন্দেহের ভিত্তি থাকেনা।
সবাই সুখি হতে চায়, কেউ হয়ত পারে, কেউ হয়ত পারেনা। তবে, তাদের সম্পর্কযুক্ত বন্ধনে যতই ফাটল থাকুক না কেন ভালবাসা কিন্তু আগের মতই থাকে। হয়ত যে কোন একজনের খেয়ালীপনার কারণে বিচ্ছেদ হয়, কিন্তু তবুও তার জন্যে মনের ওই যায়গাটুকু অটুট থেকে যায়। এটি হচ্ছে ভালবাসা। সন্দেহ কখনো কোন সমস্যার অবসান ঘটায় না বরং বাড়িয়ে দেয়। ভালবাসার রূপ বোঝা বড় দায়, তবুও সবাই একটু সুখী হতে চায় প্রিও মানুষটিকে কাছে আগলে রেখে। 


কারণ জীবনের অনেক রঙ। সত্যিই জীবনের অনেক রঙ।

No comments:

Post a Comment