0

0
মিস করেছি মিস করেছি

0
 অসম্ভব মিস করেছি.......... অসম্ভব মিস করেছি..........

মেয়ে:- আমি তোমাকে অসম্ভব মিস করেছি, ছেলে:- হ্যা, তো ? মেয়ে:- সত্যি আমি তোমাকে অনেক কাছে পেতে চাই, ছেলে:- ঠিক আছে, বিশ্বাস করলাম, মেয়...

0
সত্যি কথা!............ সত্যি কথা!............

0
অবশেষে বিয়েটা হল ............. অবশেষে বিয়েটা হল .............

হঠাৎ করে দেড় বছর পর দুজনের দেখা হয়ে যায় মেয়েটি তো অবিশ্বাস এর চোখে তাকিয়ে আছে তবে ছেলেটি স্বাভাবিকই আছে তার মধ্যে অবিশ্বাস বা বিস্মিত হবা...

0

0

0
স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,,,,,,, স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,,,,,,,

১টি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেল।মেয়েটা তার ভাল লাগলো। তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো। তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষ ...

0
মানুষ আজ আনেক অসহায় মানুষ আজ আনেক অসহায়

ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে হবেনা প্রেমিকা জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা অন্য কারো সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলে কি করবে তুমি? ভুলে যাবো, ছেলেটা উত্তর ...

0
Mere jine ke liye Mere jine ke liye

Mere jine ke liye tera armaan hi kafi hain, Dil ke kalam se likhi ye dastaan hi kafi hain Tir-e-talwaar ki tujhe kya zarurat-e-nazneen Q...

0
Pls don't leave me alone...... Pls don't leave me alone......

1st time I saw you I was scared to touch you, 1st time I touched you I was scared to kiss you 1st time I kiss you I was scared to love yo...

0
Mare janaman... Mare janaman...

Teri saadgi ko nihaarne ka dil karta hain, Tamaam umr tere naam karne ka dil karta hai, Ek mukammal shayari hain tu kudrat ki, Tuje gha...

0
Just you. Just you.

0
App ki yad me... App ki yad me...

0
Love.... Love....

0
Love Love

0
LOVE.. LOVE..

Whenever I think about love, I think about YOU. Whenever I see beautiful things, I think about YOU. Whenever I am in trouble, I think abou...

0
I am so lucky I am so lucky

I have a question for you. Why my heart trembles and my hand shakes while you are around? Why I feel like I have everything in the world a...

0
 I love you .... I love you ....

How can I explain my feelings to you. Its pain, its numbness, its like I can see only one thing, hear one thing and think about one thing....

0
Love sms Love sms

0
Love sms Love sms

Allah Tumi Toh Sobe Jano. Jano Moner Kotha. Ajo Toh Pelam Na Amar Bam Pajorer Dekha. Je Amay Valobashe Pase Thakbe Sarati Khon. Je Am...

0
BEAUTIFUL MOON.... BEAUTIFUL MOON....

They were chatting on the phone when suddenly she asked  “Can you come in your balcony?” He was confused but replied anyway “Why? Are you...

0
************অসমাপ্ত ভালবাসার গল্প************* ************অসমাপ্ত ভালবাসার গল্প*************

মেয়ে: হায়! ছেলে: হুম বলো, মেয়ে: কি করো? ছেলে: কাঁদতেছি, মেয়ে: কেনো কি হয়ছে? ছেলে: কিছু হয়নি মাঝে মাঝে কাঁদতে ভালো লাগে তাই, মেয়ে: কেমন আছো জ...

0
জীবনের অনেক রঙ...... জীবনের অনেক রঙ......

একটি ছেলে, একটি মেয়ের পিছনে ছুটছে। ছেলেটির তেমন কোন চাওয়ার কিছু নেই। ছেলেটি চায় মেয়েটি তার যত্ন নিক, বিপদের পাশে যেন সান্তনা পায়। ছে...

Wednesday 27 April 2016


মিস করেছি


অসম্ভব মিস করেছি..........

মেয়ে:- আমি তোমাকে অসম্ভব মিস করেছি,
ছেলে:- হ্যা, তো ?
মেয়ে:- সত্যি আমি তোমাকে অনেক কাছে পেতে চাই,
ছেলে:- ঠিক আছে, বিশ্বাস করলাম,
মেয়ে:- আমাকে “ক্ষমা” করে দাও,
ছেলে:- কেনো ?
মেয়ে:- তুমি আমার সাথে যোগাযোগ এর জন্য যতো চেষ্টা করেছো সব পরিহার করেছি বলে,
ছেলে:- ওহ, ওটা ব্যাপার না, প্রথম প্রথম হয়তো একটু খারাপ লেগেছে, তারপর এক সময় আমি ক্লান্ত হয়ে পড়ে ছিলাম, তারপর আমি চেষ্টা ছেড়ে ভুলা শুরু করেছি,
মেয়ে:- আমি ও তোমাকে ভুলতে চেয়েছি, কিন্তু তোমার কথা শুধুই আমার মনে পরতো,
আর
ছেলে:- আর কি ??
মেয়ে:- আর আমি ভেবে ছিলাম হয়তো আমি তোমাকে পাবো না, কারন দুই বছর পার হয়ে গিয়েছে এখন,
ছেলে:- ঠিক আছে,
মেয়ে:- কিভাবে ঠিক আছে ? আমি কিছুই ঠিক দেখতে পাচ্ছি না,
ছেলে:- আমি ভাবতাম তুমি ফিরে আসবে, কিন্তু তুমি দুই বছরে ও আসো নি, তারপর প্রকৃতি আমাকে বাস্তবতা শিখিয়েছে, আর আমি ও আশা ছেড়ে এগিয়ে চলে এসেছি,
মেয়ে:- মানে ? আমি কি খুব দেরি করে ফেলেছি বুঝি ?
ছেলে:- কিসের জন্য দেরি করেছো ?
মেয়ে:- তোমার কাছে ফিরে আসার জন্য ?
ছেলে:- জানো এই কথা টা আরো আগে ও আমি শুনতে চেয়ে ছিলাম তোমার কাছ থেকে, কিন্তু এটা শুধুই ইচ্ছা হিসেবে রয়ে গিয়েছে, তারপর আমি অনুভব করেছি ইহা সম্ভব নয়, তারপর আমি আশা করা ছেড়ে দিয়েছি,
মেয়ে:- আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, এইবার আমি তোমার সব স্বপ্ন পূর্ন করবো,
ছেলে:- এটা আর কখনোই সম্ভব নয়, আমার জীবনে কেউ একজন চলে এসেছে 4মাস আগে,
মেয়ে:- তোমার জন্য এটা ভালো হয়েছে, কে সে ? আমি কি তার সাথে দেখা করতে পারি ?
ছেলে:- সে তোমার সাথে কখনোই দেখা করবে না,
মেয়ে:- কেনোওওওও্ ?
ছেলে:- (ধীরে ধীরে বলছে) সে এমন কারো সাথে দেখা করতে চায় না, যে আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে, তোমার কাছে এইবার আমি “ক্ষমা” চাই, তুমি একবার আমার হৃদয় ভেঙ্গেছো, আমি আবার সেই ঝুকি নিতে পারবো না, যাই হোক 2টি বছর নীরব থাকার পর আমার সাথে কথা বলতে আসার জন্য ধন্যবাদ তোমায়, মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে চলে গেলো, (মেয়েটি চলে যাবার পর) ছেলেটি তার মানিব্যাগ বের করলো আর সেখান থেকে মেয়েটির ছবি বের করলো, কয়েক ফোঁটা জল তার চোঁখ থেকে বেয়ে বুকের উপর পড়লো, আর সে চিতকার দিয়ে বলতে থাকলো “সেই মেয়েটি আজো তুমি”
  

সত্যি কথা!............


অবশেষে বিয়েটা হল .............

হঠাৎ করে দেড় বছর পর দুজনের দেখা হয়ে যায় মেয়েটি তো অবিশ্বাস এর চোখে তাকিয়ে আছে তবে ছেলেটি স্বাভাবিকই আছে তার মধ্যে অবিশ্বাস বা বিস্মিত হবার কোন লক্ষণ নেই যেন দেড় বছর পর তাদের দেখা হওয়ারই কথা.....
ছেলে-মেডাম তো দেখছি আগের থেকে সুন্দরী হয়েছেন।।।
মেয়ে-নিশ্চুপ....
-নিশ্চুপ হয়ে আছ কেন???তা কেমন আছ???
-(আস্তে করে বলল)ভাল,তুমি কেমন আছ।।
-সব সময় ভাল ছিলাম ভাল আছি আর ভালই থাকব।।।
-তোমার কথা বার্তা চেঞ্জ হয়নি দেখছি???
-মানুষ চেঞ্জ হলে তো কথা বার্তা চেঞ্জ হবে,,,,এবার তোমার বর এর খবর বল বেটা তো পেনাল্টি থেকে গোল দিয়া তোমাকে বিয়ে করছে।।সারা ম্যাচ আমি খেললাম অর্থাৎ প্রেম করলাম আর ওইটা লাস্ট মুহূর্তে উঠে পেনাল্টি পেয়েই গোল মানে একটা চান্স পেয়েই বিয়া।।।
ছেলেটার কথা শুনে অনেক দিন পর মেয়েটির মুখে হাসি ফুটে উঠল এবার একটু জোরেই হেসে বলল,,
-হিহিহি তুমি দেখছি আগের মতই আছ একটুও চেঞ্জ হও নি।।।
-হওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি,,,এবার বল বেটার খবর কি বাক্সে টাক্সে ঢুকিয়া গেল নাকি।।।
-ওর সাথে আমার ডিভোর্স হয়ে গেছে।।।
-বল কি???
এবার ছেলেটি একটু বিস্মিত হয়ে মেয়েটির দিকে তাকাল হ্যাঁ সত্যি আমি চেঞ্জ না হলেও মেয়েটি যথেষ্ট চেঞ্জ হয়েছে সব থেকে বেশি বদলেছে ওর মুখের হাসি আগে কথায় কথায় হাসত কোন কারণ ছাড়াই একদম বাচ্চাদের মত তবে এখন বেশ গম্ভীর হয়ে গেছে।।।।
-হ্যাঁ ওর সাথে প্রায় ৬মাস আগে ছাড়াছাড়ি হয়েছে।।।
-আচ্ছা তোমার স্টরি শোনতে হবে তবে দাঁড়িয়ে থাকতে ভাল লাগছেনা চল সামনের কফি শপে বসি।।।
.
অতঃপর ছেলেটি আর মেয়েটি কফি শপে বসল এই দেড় বছরে তাদের লাইফের স্টরি শুনাতে....
ছেলে-এবার বল কারণ কি ছিল???
মেয়ে-কারণ একটাই ওই ছেলের অন্য একটা মেয়ের সাথে রিলেশন ছিল শুধু ওর বাবার চাপে পরে আমাকে বিয়ে করেছে বিয়ের ৮মাসের মাথায় ওর বাবা মারা যায় তারপর তো ও স্বাধীন প্রথমেই আমাকে ডিভোর্স তারপর ওই মেয়েকে বিয়ে।।।
-ওরে বাহ তা তোমার বাবার উচিত শিক্ষা হয়েছে তাহলে ডাক্তার ছেলের সাথে বিয়ে দিয়েছেন যাতে মেয়ে খুশিতে হাবুডুবু খেতে পারে কিন্তু ওইটা দেখেন নাই যে হাবুডুবু খেতে খেতে হঠাৎ ডুবে যেতে পারে।।।তবে তোমার কষ্ট পাওয়ার কারণ নেই এবার ইঞ্জিনিয়ার ছেলে আমি খুঁজে দিব।।।
-লাগবেনা,,
বলে মেয়েটি উঠে গেল ছেলেটির কথা শুনে মেয়েটির চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরতে শুরু করেছে ছেলেটির কথা গুলো সত্য তবে এই মুহূর্তে এই অপ্রিয় সত্য গুলো শুনতে ইচ্ছা করছেনা।।।মেয়েটি উঠতেই ছেলেটি হাত ধরে ফেলল এবং আবার বসিয়ে দিল...
-আরে যাবা তো ধরে তো রাখব না তোমার যে বাপ যদি শুনে তোমাকে আটকে রেখেছি সোজা বন্দুক নিয়ে এসে আমাকে গুল্লি করে বাক্সে ভরে দিবে।।।
ছেলেটি মেয়েটির চোখের পানি মুছে দিয়ে বলল এবার আমার স্টরি শুনো...
-তোমার বাপ তো আমার সাথে তোমার বিয়ে দিবেনা তুমিও আমার সাথে পালিয়ে বিয়ে করবেনা সেই দুক্কে আমি শহর ছাড়া হইলাম অর্থাৎ বনবাস চলে গেলাম রহীম যখন বনবাসে যায় তখন রুপবান ছিল কিন্তু আমার সাথে তো তুমি ছিলানা সেজন্য একা একা হাটতে হাটতে বোরিং হয়ে আবার শহরে চলে এসেছি।।।
.
আবার মেয়েটি হেসে উঠল যেন মজার কিছু শুনতে পেয়েছে আসলেই এই ছেলেটি সব কিছুতেই মজা করবে ওর বিয়ের কথা শুনে ছেলেটি বলেছিল দেখ কটির মা তোমার সাথে তো আমার আর হচ্ছেনা বিয়ের হয়ত কিছুদিন পর আমাকে ভূলে যাবা তাই আমাকে মনে রাখার জন্য তোমার প্রথম সন্তানের নাম ছেলে হলে কটা রাখবা আর মেয়ে হলে কটি কোন মজার মানুষ না হলে প্রেমিকার বিয়ে শুনে এই রকম কথা কেউ বলতে পারেনা।।।মেয়েটা হাসি থামিয়ে বলল,
-এইটা তোমার দেড় বছরের স্টরি।।
-অবশ্যই একদম রিয়েল স্টরি অবিশ্বাস এর কোন কারণ নাই।।।
-বিয়ে করেছ।।
-আমার ভাগ্যে বউ নাই রে কটির মা।।।আম্মু আব্বু জোর করে নিয়ে গেল মেয়ে দেখতে মেয়ে দেখে তো আমি টাস্কি ইয়া মোটা একদম জলহস্তিনী দেখে খুশিতে লাফাচ্ছিলাম এই ভেবে যে আমাকে কেউ অন্তত কোলে নিয়ে ঘুরতে পারবে কিন্তু যখন মেয়েটি আমাকে বলিল এই যে শুনেন আমার পক্ষে আপনাকে বিয়ে করা সম্ভব না আমার বয়ফ্রেন্ড আছে...এইটা শুনে আমি অজ্ঞান আমার কোলে ঘুরার স্বপ্ন বাক্সে ঢুকে গেছে সেজন্য অজ্ঞান হয়নি এই ভেবে অজ্ঞান হয়েছি যে এই জলহস্তিনীর বয়ফ্রেন্ড নিশ্চই কোন জলহস্তী সেজন্যই আমার মত শুকনা ছেলেটারে মেয়েটা বিয়ে করছেনা।।।তারপর থেকে আর বউ খুঁজি নাই।।।
-হিহিহি প্লিজ তোমার এইসব কথা বার্তা থামাও আমি গত দেড় বছরেও এইরকম করে হাসি নাই তুমি যাওয়ার পর থেকে আমার হাসি টাও তোমার সাথে চলে গেছে।।
.
মেয়েটা হঠাৎ গম্ভীর হয়ে গেল তারপর বলল যাই আমি অনেক্ষণ বসলাম আর হ্যাঁ কিউট দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করে নিও বাই....এই বাক্যটা বলতে যেন মেয়েটার অনেক কষ্ট হল গলা দিয়ে যেন আওয়াজ বের হচ্ছিল না।।।মেয়েটা চলে যাচ্ছে ছেলেটাও আপন মনে বসে আছে আর হাসছে তবে মেয়েটি কেঁদে যাচ্ছে লুকায়িত কান্না যাতে কেউ না দেখে বা না বুঝে নিঃশব্দে শুধু চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।।হঠাৎ মেয়েটি অনুভব করল তার হাত যেন কে ধরেছে পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখে ছেলেটি ধরে আছে...
ছেলে-একবার ভূল করেছে মাফ করে দিয়েছি এবার ভূল করার সুযোগ দিব না এখন সোজা কাজী অফিসে নিয়ে যাব যদি যেতে ইচ্ছা হয় তাহলে হাত না ছাড়িয়ে আমার সাথে হাটতে থাক আর যদি ভূল আবার করার ইচ্ছা থাকে তাহলে হাত ছাড়িয়ে চলে যেত পার।।।
মেয়েটি এবার ছেলেটির চোখের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠল এ যেন অগ্নি চোখ তার মুখের মধ্যে ফাজলামির কোন চিহ্ন নেই একটা সিরিয়াস ভাব চলে এসেছে।।।মেয়েটি হাত ছাড়িয়ে নিল ছেলেটি অবাক চোখে তাকিয়ে আছে তবে আবার মুহূর্তের মধ্যে ঠোঁটের কোন হাসি ফুটে উঠল কারণ মেয়েটি এখন তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে তবে সেটা আনন্দের কান্না।।।
.
অবশেষে বিয়েটা হল কাজী অফিসে গিয়ে মেয়েটা অবাক তাদের সব বন্ধুবান্ধব ওইখানে তাদের জন্য অপেক্ষা করছে কারণ ছেলেটি তাদের এখানে রেখে গেছে মেয়েটি আনার জন্য ছেলেটির বিশ্বাস ছিল মেয়েটি তার সাথে চলে আসবে সে আর দ্বিতীয় বার ভূল করবেনা বাকী জীবন টা ভালবাসার মানুষটার সাথে বেঁচে থাকবে।।।

Tuesday 26 April 2016



স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,,,,,,,

১টি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেল।মেয়েটা তার ভাল লাগলো। তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো। তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষ জন গিয়ে মেয়েটার হাতে আংটি পড়িয়ে দেয় আর বিয়ের কথা পাকা করে আসে।তারপরে তাদের মাঝে ফোনালাপ চলতে থাকে। তার ৩ দিন পর ফোনের আলাপ আলোচন :- ছেলে:- আচ্ছা তুমি কি আরও পড়তে চাও ??? মেয়ে :- হ্যা... কারণ আমার আশা ছিল ডাঃ হবো। ছেলে:- ডাঃ হলে তুমি খুশি হবে ??? মেয়ে :- হ্যা.. এটাই আমার সবচেয়ে বড় চাওয়া খোদার কাছে। আর চাইলে কি সব পারবো !!! ছেলে:- কেনো ??? মেয়ে :- কারণ.. ১। আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে.. ২। আমার বাবার এত টাকা নাই। ছেলে:- আমার তো আছে। তোমাকে আর কিছু দিতে পারি আর না পারি।তবে তোমার আশাটা আমি পুরন করব !!! তুমি কি পড়তে রাজি ??? মেয়ে :- হ্যা. কিন্তু বিয়ের আর মাএ ৯ দিন বাকী..সেটার কি হবে ??? ছেলে:- এটা আমার উপর ছেড়ে দাও !!! মেয়ে :- OK. ছেলে তার ফেমিলির সবাইকে বুঝিয়ে বলে, আর সবাই রাজি হল। মেয়ের লেখা পড়ার জন্য সব খরচ ছেলেটা দিচ্ছে এবং দেখা শুনা ঠিকমত ছিল কিন্তু কিছু দিন পর । মেয়ে :- আমার ১টা কথা রাখবে ??? ছেলে:- হ্যা. বল আমি কি করতে পারি ??? মেয়ে :- কিছু মনে করনা। আমার সাথে আর দেখা করিওনা !!! ছেলে:- কিন্তু কেনো ??? মেয়ে :- তোমাকে দেখলে নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। ওদিকে আমার পরীক্ষার ২ বছর বাকী। যদি,,ফেল করি সমাজে মুখ দেখাতে পারবো না। আর তোমার টাকা ও কষ্ট বিথা যাবে। ছেলে:- OK. কিন্তু ফোনে কথা বলবা না ??? মেয়ে :- হ্যা. ছেলে:- ok. ২ বছর পর মেয়েটা পরীক্ষা দিল এবং পাশ করল।সেই খুশিতে মেয়ের বাড়ীতে মেহমান বরপুর।কিন্তু ছেলেটাকে বলল না ।কারণ এখন ঐ ছেলেকে স্বামী হিসেবে সবার সামনে পরিচয় করাতে পারবে না বলে ।তার ১৫ দিন পর মেয়েটা একটি চেম্বার নিয়ে বসে।তখন জানতে পেরে ছেলেটা তাকে ফোন করলে,মেয়েটা ফোন কেটে দেয় এবং বন্ধ করে দেয়। ছেলেটা তার বাড়ীতে যায় । আর মেয়ে তাকে বলল... মেয়ে :- আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং মনে কষ্ট নিওনা। আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না !!! ছেলে:- কেন:??? মেয়ে :- কারণ তুমি আমার যোগ্য না এবং লেখা পড়াও জানো না । ছেলে:- আমাদের ফেমিলি থেকে যে সব ঠিক করা ??? মেয়ে :- ওটা আগে ছিল। আমি এখন তা মানতে পারবোনা । ছেলে:- দু চোখ ভরা কান্না নিয়ে বলল । OK. আমিতোমার জন্য দোয়া করি ভাল থেকো। বলে চলে আসলো। কিছু দিন পরে ছেলেটা অসুস্থ হয়ে পড়ে । আর ঐ দিকে মেয়েটা এক হাসপাতালের বড় ডাঃ হয়।ছেলেটার অবস্থা খারাপ দেখে ঐ হাসপাতালে নিয়েযায়। ঐ খানে এক ডাঃ তাকে দেখে চিনে ফেলে।আর ওর ফেমিলির সবাইকে বকা জকা করল। কারণ অনেক লেট করে ফেলেছে। তখন মেয়েটা ঐ ডাঃ কে বলল আপনি ওদের বকছেন কেন ??? তখন ডাঃ বলল এই মানুষটা আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ওর বউয়ের ডাক্তারী পড়তে টাকা লাগবে বলে ১টি কিডনী বিক্রি করল। আমি নিষেধ করলে সে বলল আমার বউ ডাঃ হলে আমাকে সে ভালো করে দিবে... তা শুনে,,মেয়েটার চোখ থেকে জল নেমে এল !!! কি লাভ এখন কান্না করে,,আসলে অধিকাংশ মেয়েরাই স্বার্থপর,,, তাদের স্বার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,

মানুষ আজ আনেক অসহায়

ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে হবেনা প্রেমিকা জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা অন্য কারো সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলে কি করবে তুমি? ভুলে যাবো, ছেলেটা উত্তর দিলো। ছেলেটার উত্তর শুনে মেয়েটি রাগে অন্যদিকে মুখ ঘোরালো। ছেলেটি আবার বলল, তুমিও আমাকে ভুলে যাবে, সবচেয়ে বড় কথা, আমি যত দ্রুত তোমাকে ভুলে যাবো, তার চেয়েও বেশি দ্রুত তুমি আমাকে ভুলে যাবে। কি রকম? প্রেমিকা প্রশ্ন করলো। ছেলেটি বলতে শুরু করল, "মনে করো বিয়ের প্রথম তিনদিন তুমি এক ধরনের ঘোরের মধ্যে থাকবে। শরীরে গয়নার ভার, মুখে মেকআপ এর প্রলেপ, চারিদিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশ, মানুষের ভিড়, তুমি চাইলেও তখন আমার কথা মনে করতে পারবে না। 'আর আমি তখন তোমার বিয়ের খবর পেয়ে হয়ত কোন বন্ধুর সাথে উল্টাপাল্টা কিছু খেয়ে পড়ে থাকবো। আর তার কিছু পর তোমাকে হৃদয়হীনা বলে গালিদেব, আবার পরক্ষনেই পুরাতন স্মৃতির কথা মনে করে বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবো। বিয়ের পরের দিন তোমার আরো ব্যস্ত সময় কাটবে। আর প্রথম সপ্তাহে, স্বামী আর মিস্টির প্যাকেট এই দুটো হাতে নিয়ে তুমি বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়ি ঘুরে বেড়াবে। আমার কথা তখন তোমার হঠাত হঠাত মনে হবে। এই যেমন স্বামীর হাত ধরার সময়, এক সাথে গাড়িতে চড়ার সময়। আর আমি তখন ছন্নছাড়া হয়ে ঘুরে বেড়াব, আর বন্ধুদের বলব বুঝলি ভাই, জীবনে প্রেম ভালোবাসা কিছুই না, সব মিথ্যে। পরের একমাসে তুমি হানিমুনে যাবে, নতুন বাড়ি পাবে, শপিং, ম্যাচিং, শত প্লান, আর স্বামীর সাথে হালকা মিষ্টি ঝগড়া। তখন তুমি বিরাট সুখে, হঠাত আমার কথা মনে হলে ভাববে, আমার সাথে বিয়ে না হয়ে বোধহয় ভালই হয়েছে। আমি ততদিনে বাবা, মা, বন্ধু কিংবা বাড়ির বড়দের বকা খেয়ে মোটামুটি সোজা হয়ে গিয়েছি। ঠিক করেছি কিছু একটা কাজ পেতে হবে, তোমার চেয়ে একটা সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করে তোমাকে দেখিয়ে দিতে হবে। সবাইকে বলব, তোমাকে ভুলে গেছি। কিন্তু তখনও মাঝরাতে তোমার এসএমএস গুলো বেরকরে পড়বো আর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ব। দুই বছর পর তুমি আর কোন প্রেমিকা কিংবা নতুন বউ নেই। মা হয়ে গিয়েছো, পুরাতন প্রেমিকের স্মৃতি, স্বামীর আহ্লাদ-ভালোবাসা, এসবের চেয়েও বাচ্চার ডায়াপার, হামের টীকা এসব নিয়ে বেশি চিন্তিত অর্থাত তখন আমি তোমার জীবন থেকে মোটামুটি পারমানেন্টলি ডিলিট হয়ে যাবো। এদিকে ততোদিনে আমিও একটা কাজ পেয়েছি, বিয়ের কথা চলছে। মেয়েও পছন্দ হয়েছে। আমি এখন ভীষণ ব্যাস্ত। এবার সত্যিই আমি তোমাকে ভুলে গিয়েছি। শুধু রাস্তা ঘাটে কোন প্রেমিক-প্রেমিকা দেখলে তোমার কথা মনে পড়বে। কিন্তু তখন আর দীর্ঘশ্বাসও আসেবে না....। এতদূর পর্যন্ত বলার পর ছেলেটি দেখল তার প্রেমিকা ছলছল চোখ নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। মুখে কোন কথা নেই। ছেলেটি ও চুপচাপ। একটু পর প্রেমিকা বললো - "তবে কি সেখানেই সব শেষ?" ছেলেটি বলল - না। কোন এক মন খারাপের রাতে তোমার স্বামী নাক ডেকে ঘুমুবে, আর আমার বউও ব্যস্ত থাকবে নিজের ঘুমরাজ্যে। শুধু তোমার আর আমার চোখে ঘুম থাকবেনা, সেদিন অতীত আমাদের দুজনকে নিঃশ্বদে কাঁদাবে। আল্লাহ ব্যাতীত সে কান্নার কথা কেউ জানবে না, কেউ না...। মেয়েটি ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল....
পরিশেষে এটাই বলবো যে পরিস্থিতি কাছে মানুষ আজ আনেক অসহায়

Sunday 24 April 2016

Mere jine ke liye

Mere jine ke liye tera armaan hi kafi hain,
Dil ke kalam se likhi ye dastaan hi kafi hain
Tir-e-talwaar ki tujhe kya zarurat-e-nazneen
Qatl karne ke liye teri muskaan hi kafi hain.

Pls don't leave me alone......

1st time I saw you I was scared to touch you,
1st time I touched you I was scared to kiss you
1st time I kiss you I was scared to love you,
But now that I love you I'm scared to lose you.
Pls don't leave me alone.......

Mare janaman...

Teri saadgi ko nihaarne ka dil karta hain,
Tamaam umr tere naam karne ka dil karta hai,
Ek mukammal shayari hain tu kudrat ki,
Tuje ghazal banake juban pe lane ka dil krta h.

Just you.


App ki yad me...


Love....



Love


LOVE..

Whenever I think about love, I think about YOU. Whenever I see beautiful things, I think about YOU. Whenever I am in trouble, I think about YOU. Whenever I am happy, I feel you with me.

I am so lucky

I have a question for you. Why my heart trembles and my hand shakes while you are around? Why I feel like I have everything in the world and I am so lucky?

I love you ....

How can I explain my feelings to you. Its pain, its numbness, its like I can see only one thing, hear one thing and think about one thing. That is you. I love you so much my hard.

Love sms


Love sms

Allah Tumi Toh Sobe Jano.
Jano Moner Kotha.
Ajo Toh Pelam Na Amar Bam Pajorer
Dekha.
Je Amay Valobashe Pase Thakbe
Sarati Khon.
Je Amay Valobashe Ranggiya
Dibe Amar Vhubon.
Bolo Na Bidhi Tar Dekha
Pate Ar Koto Khon.

BEAUTIFUL MOON....

They were chatting on the phone when suddenly she asked  “Can you come in your balcony?”
He was confused but replied anyway “Why? Are you coming over? In that case I’ll just open the door.”
“No. For a change can you do something without reasoning. Just because your best friend wants you to do so.”
“Okay! calm down! Hold on!” He goes to the balcony wondering what was she up-to now. She was the most unpredictable girl he had ever met in his entire life. Girls usually tend to be introvert shy and quite. But she is the exact opposite. She is extrovert and out going. Everyone loves her company and adores her beauty. She is what people call strong. She stands like a pillar to all her friends who need help. But she rarely relies on any one for her help. She seems to independent and strong from far away but once she allows you to be close to  her; you can tell that she is scared. You can see vulnerability right in her eyes. And he was one of them who knew all her weakness and strength.
She was eagerly waiting for his reply. She was about to do something she has not done in her entire life and nor does she plan on doing it ever again. He is a very nice guy. Like other boys he wouldn’t show off. He kept a low profile. But he had fair share of popularity because the stunning looks and also because he had a stunningly beautiful girlfriend. Yes he had because his girlfriend cheated on him that too with his best friend. After that incident he was actually detached. He didn’t loath people and relations but he always avoided them. He had even shut her out but because of her stubborn caring nature she stuck to him; slowly and gradually he opened up to her. They became best of friends and then there was no going back. He had moved over her ex but was still a bit in-confident about relations. He still had trust issues. She is his best friend but he never says that out aloud because of the past. She was brought of her trail of thoughts by the beep of message.
“OK! Your highness I am in the balcony. Now next?”
Today was sharad poornima and she has been waiting for two months for this to make it right, “Ok! So, do you see the moon?”
“I always see the moon. You really brought me out of the bed for this reason?”
“Shut up! I know that you are no blind and you see the moon always. Now just look at it and tell me is the moon beautiful?”
“What a stupid question? Of course it is very beautiful.”
“Our relation is more beautiful than that.”
He hadn’t expected this. He could tell that she is up-to something. She usually isn’t this sweet. “Now chuck the play and say what’s the matter with?”
“Ummmmm…….. okay………. I will but you will have to answer few questions first and I promise that I will tell you everything. Please answer first. Pretty please.”
“Woah…………. too much pleading!!!!!! Okay I will. Shoot.”
“Is the existence of sun obvious?”
“Very much. What kind of question is that?”
“Sush! Just answer don’t cross question. Is the ocean deep?”
“Okay.Yes indeed.”
“Does the sky have limits?”
“Nope.”
“Is the sky always clear and with stars or sun?”
“Nope, sometimes it is dark, cloudy and gloomy.”
“Am I a good person?”
“Yes you are a very good person. Now please can we stop this and tell me what’s going on?”
“Okay I will, but promise this won’t ruin our friendship.”
“Depends, but if you don’t tell it surely will ruin our friendship.”
She took a deep breath and texted “uff! ok! So as i said that our relation is more beautiful than the moon. But I want to  say that………. say that I LOVE YOU. And the presence of these feelings is as obvious as the existence of sun. My feelings for you are deeper than the ocean and limitless as the sky. I can’t promise you that our relation will always be happy go lucky; there will be many hurdles. We won’t succeed at each one of them. We will fail but if we are together we will learn to stand up and overcome that. I know you have had a hard past but you can’t dwell in the past. How long will you punish yourself for the mistake of others? I also know that I am not a perfect person and certainly not the best person but for you I will try to be one. I want to be the first person you think when something good or bad happens. I couldn’t be your first love but i certainly want to be you last love. I don’t know how this happened and when it happened but I know one thing that I TRULY LOVE YOU. SO MAY I HAVE THE HONOR OF BECOMING YOUR GIRLFRIEND?”
He read the text again and again. He checked the sender’s name and number but it was her only. This is what he feared. He didn’t want this to happen. Now he will lose the only best friend he has. He didn’t reply. She didn’t push him for reply and simply waited. But after 24 hours her patience came to an end and she called him. To her relief he picked but she never had expected the conversation that took place hence forth. She said “Hi”
After a pause”Hello”
“Um…… so about the last night. I am sorry I know it was out of the blue”….. Before she could say further she was interrupted by him
“NO” He said in a stern voice.
“Sorry. I didn’t get you.” Truth was she understood everything, but she anyway wanted to hear him say it.
“I don’t love you. I never can. You are not the one I want to be with. I trusted you to be my friend best friend but you ruined it. You took away my friend. Good bye.”
She had started crying from the moment he started speaking but didn’t say a word because she very well knew that she herself had invited her to this trouble and separation. He could hear her sniffle it made him upset but his anger took control. She said “I know. I am sorry. Please forgive me if possible you are and will be my best friend. I am sorry that I love you.”
“Stop it. Just go away. Don’t ever call or text again”
“Okay, if that keeps you happy. Goodbye. Bff.” The call ended and their friendship too ended with that.
She missed him but the anger in his voice in the last call and the expression on his face the next day in college scared her to do anything. She really wanted to be with him but she couldn’t do anything about it.

Almost two months had past since the incident. There had not been a single communication between them since the phone call. It was 31st December the last day of the year. She wasn’t much excited about the new year. For her it was a normal routine day.
In the evening there was a party being held in her college on account of new year’s eve. She really wasn’t interested in the party but anyhow she decided to tag along because of her friends.
She decided to leave the past behind at least for the night and to enjoy herself. She wore a beautiful white body-con dress with brown shrug, silver dangling earrings and black high heels. She was looking breath-taking.
The college hall was filled with students. Loud music blared through the speakers. All were dancing their heart out and she too decided to join the dance and soon she was the center of attraction in the ground.  Suddenly the music came to halt. The students were shouting for music to start. But then he appeared on the stage with mike. He was wearing a white casual shirt with blue denim looking handsome as ever. She too noticed him on the stage and like all others she was confused what was happening.
He spoke making all others go silent “Hey guys,  Sorry for the disturbance I just want to take a minute I have an announcement to make please.” And with this all the lights went off except for the two spot lights one on him and the other on her. She was bewildered but before she could think anything he spoke “I know we haven’t talk in the past two months or 64 days 18 hours and 27 minutes to be exact. But trust me that with each minute that passed I have missed you more and more. Initially I thought it was because you were my best friend. But then I realised it wasn’t because you are best friend, don’t get my wrong I realised that you are more than best friend you are the girl I want to be with for the rest of my life. I can’t even think how I would live without you. I know I screwed up badly and I should have come to you the moment I realised it. But I was scared of rejection.
Today also I am scared of rejection but I am more scared of what would happen  if I didn’t even try. I know I am not perfect but we together will the best. I would have proposed for marriage itself but it you might runaway so I don’t want to take any chances and today in front of every one I want to ask” By this time he had reached near her and had knelt down ans said ” I LOVE YOU TRULY, MADLY AND DEEPLY. WILL YOU BE MINE?”
The crowd started cheering and shouting her to say yes. Tears of happiness ran through her eyes. She couldn’t believe this was happening. She was so over whelmed that she couldn’t say anything she just smiled and nodded her head. He was over joyed. He was 90% sure that she won’t deny but getting a yes from her was more than he could ever wish for. He immediately stood up and hugged her tightly. The crowd clapped and cheered them. Slow romantic music started playing and each couple started dancing lost in their own world. But nothing compared the smile and happiness they had. She rested her head on her chest still engulfed in his arms and said,

“I LOVE YOU.”

He said what he should have a long long time before “I LOVE YOU MORE.”
With this, the clock struck mid night and with new year began a new but never ending love story.

************অসমাপ্ত ভালবাসার গল্প*************

মেয়ে: হায়! ছেলে: হুম বলো, মেয়ে: কি করো? ছেলে: কাঁদতেছি, মেয়ে: কেনো কি হয়ছে? ছেলে: কিছু হয়নি মাঝে মাঝে কাঁদতে ভালো লাগে তাই, মেয়ে: কেমন আছো জানতে চাইবনা,, কারন আমি জানি তুমি ভালো নেই, ছেলে: হুম, তুমি? তুমি কেমন আছো? মেয়ে: আমিও ভালো নেই ছেলে: ও ছেলে: তা কিভাবে মনে হল আজ আমার কথা? মেয়ে: আজ নয় সব সময়-ই মনে হয় তোমার কথা, ছেলে: ও, মেয়ে: তুমিতো আমাকে ভুলে গেছো তাইনা? ছেলে: না একদমই না, তুমি ভূল বুঝলে আমায়, দোস্ত কি দোস্তকে ভুলে থাকতে পারে? মেয়ে: মাঝে মাঝে তোমাকে দেখি, ছেলে: হুম, মাঝে মাঝে না সব সময়-ই থাকি কবিতা আর গল্প লিখার চেষ্টা করি,, কারো সাথে তেমন কথা হয়না,, মেয়ে: কবিতা কাকে নিয়ে লেখো? ছেলে: কাউকে নিয়েই না আমার কবিতার রানী কেউ নেই, মেয়ে: আমাকে মিথ্যে বলছো কেনো? ছেলে: আরে মিথ্যে বললাম কোথায়? আমি প্রেম করিনা কারো সাথে, আর জীবনে করবও না, মেয়ে: আরে আমি নীলার কথা বললাম,, অমিতো প্রেম করো কিনা তা জানতে চাইনি, ছেলে: ও মেয়ে: ব্যাপারটা কেমন মনে হইতেছে, জিগাইলাম একটা উত্তর দিলা আরেকটা,, ব্যাপারটা কেমন জানি লাগছে, এইটুকু বলেই মেয়েটা আদিলকে ব্লক করে দেয়,, আদিলের এক সময়ের ফেইসবুক ফ্রেন্ড ছিল মেয়েটি, মেয়েটির ফেইসবুক নাম "স্বপ্নের মেঘ কন্যা" অনেক দিন আগে মেয়েটি কি যেন একটা নাম বলেছিল তার,, আদিলের নামটি মনে নেই এখন,, আদিলকে ভালবাসতো নীলা, যদিও আদিল নীলাকে প্রথমে ভালবাসতে রাজি ছিলনা,, কারন আদিল ভালবাসতো অন্য একটি মেয়েকে,, কিন্তু মেয়েটির মায়া কাঁন্নায় পরে ভালবেসে ফেলে আদিল,, নীলার সাথে আদিলের ফেইসবুকে পরিচয় হয়,, তারা খুব ভালো বন্ধু ছিল,, এক সময় তারা ফোনেও কথা বলতো বন্ধু হিসেবে,, এভাবে চলতে থাকে তাদের বন্ধুত্ব,, কিছু দিন যাওয়ার পর নীলা তার ভালবাসার কথা জানায় আদিলকে,, অবশেষে তারা বন্ধুত্ব থেকে চলে যায় প্রেমের বন্ধনে, এক সময় নীলা আদিলের ফেইসবুক পাসওয়ার্ড নেয়, আদিলের আইডিতে গিয়ে নীলা মাঝে মাঝে "স্বপ্নের মেঘ কন্যার" সাথেও চেট করতো, একদিন নীলা "স্বপ্নের মেঘ কন্যাকে" এড করে নেয় তার ফ্রেন্ড লিষ্টে, আর এভাবেই পরিচয় হয়ে উঠে নীলার সাথে মেঘের, চলতে থাকে তাদের কথা ভাগাভাগি, নীলা আদিলের সাথে জগড়া লেগেই বলতো মেঘ কন্যাকে, আবার আদিলেও,, এভাবে তাদের মাঝে খুব ঘনিষ্ট হয়ে উঠে "মেঘ কন্যা" চলতে থাকে নীলা নিহালের প্রেম,, হঠাৎ কোন এক গোধূলি বেলায় নীলা আদিলকে বলে আদিল! আজ তোমায় খুব মিস করছি,, আদিল জানতে চাইলে বলে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে একটি সরকারি চাকরিজীবি ছেলের সাথে,, তখন আদিল মেয়েটিকে বলে তাতে কি হয়েছে! আমরা পালিয়ে যাবো!! তখন মেয়েটি বলে না আমি পারবোনা আমার মাকে কষ্ট দিতে,, (নীলার বাবা নেই, ছোট্ট বেলায় তার বাবা মারা যায়) কি বললে? তাহলে আগে বলেছিলে কেন পালিয়ে যাবে?? মেয়েটা কিছু না বলেই ফোন রেখে দেয়,, ছেলেটা কাঁদতে থাকে, কিছু দিন পর মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়,, ছেলেটাকে মেয়েটা বলেছিল তাকে কখনোই ছেড়ে যাবেনা., কখনোই কাঁদাবেনা আদিলকে,, কিন্তু একটি মুহুর্তে বদলে গেলো নিলার ভালবাসা,, সে স্বপ্ন সাঁজিয়ে নিলো ভিন্ন ভাবে সরকারি চাকরিজিবি ছেলে পেয়ে,, অশ্রু মেঘে ভিজিয়ে দিল আদিলের সুখের স্বপ্নপুৱ,, ছেলেটি মেয়েটিকে পাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টে কৱেছে,, অনেক কেঁদেছে,, কিন্তু নিষ্ঠুর মনা স্বার্থপর মেয়েটি নিজের সুখের সন্ধানে ভুলে যায় ভালবাসা,, আসলে সেটি নিলার ভালবাসা ছিলনা,, ছিল ক্ষনিকের ভাল লাগা মাত্ৰ,, কিন্তু সে তার ভাল লাগাটাকে ভালবাসা সাঁজিয়ে কাঁদিয়ে গেলো একটি মন,. বেঙ্গে দিলো একটি ছেলের বিশ্বাস, আজো ছেলেটি ভুলতে পারেনি তার ভালবাসা,, ছেলেটি সত্যিই মেয়েটিকে অনেক ভালবেসে ফেলেছিল,, সেই আদিল এখনো রাত্ৰি গভীর হলে মেয়েটির দেওয়া চিঠি গুলো আর সেই চিঠিতে আঁকা অপূর্ণ স্বপ্ন গুলো পড়ে আর কাঁদে,, কবিতা লিখে আর আঁধাৱে বসে ডায়েরীর স্মৃতির পাতা গুলো আগুনে পোড়ে,, নিজেকেও পোড়ায় নিস্তব্ধ যাতনায়, আজ সেই "মেঘ কন্যা জানতে চেয়েছিলো কবিতা গুলো কাকে নিয়ে লেখে আদিল,, কিন্তু মেয়েটি কি ভেবে ছেলেটিকে ব্লক করে দেয় তা শুধু মেঘ কন্যাই জানে,, হয়তো নীলা তাকে বলেছে আদিলকে ব্লক কৱে দিতে,, তাই হয়তো মেঘ ব্লক করে দেয় আদিলকে, ব্লক দিয়েছে তাতে কোনো দুঃখ নেই আদিলের. কিন্তু দুঃখ হলো বলতে না পারা আদিল কবিতা গুলো রাত জেগে কার জন্য লিখে।

জীবনের অনেক রঙ......

একটি ছেলে, একটি মেয়ের পিছনে ছুটছে। ছেলেটির তেমন কোন চাওয়ার কিছু নেই। ছেলেটি চায় মেয়েটি তার যত্ন নিক, বিপদের পাশে যেন সান্তনা পায়। ছেলেটি আর কিছু চায়না। ছেলেটি চায়না প্রতিদিন ডেট করতে, ছেলেটি কেবল চায় মেয়েটির সাথে যোগাযোগ রাখতে। ছেলেটি চায়না মেয়েটি তাকে ছেড়ে চলে যাক, তাই ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখে নিজের বুকে।
.
ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে তখন এক অনুভূতি, সেই অনুভূতি কে হারাতে চায়না। তবে ছেলেটি অনেক স্বার্থপর হয়ে থাকে। সে চায়না তার ভালোবাসা অন্যের হাতে যেন না যায়। ছেলেটি মেয়েটিকে প্রটেক্ট করে যেন কেউ পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। ছেলেটি কেমন যেন হয়ে যায়, এক প্রকার রুক্ষপ্রকৃতির আচরণ এসে যায় তার মধ্যে, কেবলমাত্র সেই মেয়েটির জন্যে। ছেলেটি হয়ে দাঁড়ায় অদম্য। কেবল একটু খানি সুখের আশায়। ছেলেটি মেয়েটিকে সর্বদা আগলে রাখার চেষ্টা করে এবং তাকেই নিয়ে পাড়ি দিতে চায় তার জীবনের বাকি পথটুকু। ছেলেদের ভালবাসা এমনি এক ভয়নক জিনিস যা পরিবর্তন করে দেয় তার জীবনের সকল রূপ।
.
একটি মেয়ে এমন একজনের উপর ভরসা করে যে তার জীবনে এনে দিবে অন্য এক দিগন্ত। মেয়েটি খুজে বেড়ায় এমন একজনকে যে এনে দিবে তার জীবনে অন্য দুয়ার। মেয়টি বেশি কিছু চায়না, একটু ভরষা, একটু নিরাপত্তা তার জন্যে যথেষ্ট। মেয়েটির নজর কেউ সহজে কেড়ে নিতে পারেনা, তবে যেই ছেলেটি পারে সেই ছেলেটি তার মধ্যমনি হয়ে যায়। শত লাঞ্ছনা সইতে রাজি সে, অনেক বার ভেবে নেয় আদৌ কি সে সুখি হবে? একটু পিছ পা হয়ে যায়। তারপরেও ভালবাসা তার কাছে জয়ি হয়। মেয়েটির অনেক সাহস, সে প্রতিকূলের বিপরীতেও সামনে এগিয়ে যায়। শুধু মাত্র একটু ভরষা, একটু প্রশস্তি।
.
মেয়েটি ছেলেটির কাছে আসে, তার জীবন হয়ে উঠে রঙিন। তখন সে অন্যকিছু ভাবেনা, আগলে রাখে নিজের ভালবাসা নিজের বুকে সহজে প্রকাশ হতে দেয়না। ছেলেটির পাশে থাকতে চায় সে। তবে মেয়েটি অনেক রুক্ষ স্বভাবের হয়। সে চায়না যে, ছেলেটি যেন অন্যের না হয়। মেয়েট শাসক হয়ে ওঠে, খেয়ালী পনা বেড়ে যায়, তবে কেবল মাত্র একটু সুখ ও প্রসস্তির আশায়।
.
মানুষের জীবন এমনি। এটিই হয়ত প্রথম ভালবাসা। তবে এখন উভয় পক্ষই এমনটি খুঁজে পায়না। তাদের এই মধুর সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়ায় একটি সন্দেহ। হয়ত অনেক সন্দেহের ভিত্তি থাকেনা।
সবাই সুখি হতে চায়, কেউ হয়ত পারে, কেউ হয়ত পারেনা। তবে, তাদের সম্পর্কযুক্ত বন্ধনে যতই ফাটল থাকুক না কেন ভালবাসা কিন্তু আগের মতই থাকে। হয়ত যে কোন একজনের খেয়ালীপনার কারণে বিচ্ছেদ হয়, কিন্তু তবুও তার জন্যে মনের ওই যায়গাটুকু অটুট থেকে যায়। এটি হচ্ছে ভালবাসা। সন্দেহ কখনো কোন সমস্যার অবসান ঘটায় না বরং বাড়িয়ে দেয়। ভালবাসার রূপ বোঝা বড় দায়, তবুও সবাই একটু সুখী হতে চায় প্রিও মানুষটিকে কাছে আগলে রেখে। 


কারণ জীবনের অনেক রঙ। সত্যিই জীবনের অনেক রঙ।